Category Archives: Entertainment

জেমস ক্যামেরুন -The Creator Of Avatar -সেরা চলচিত্র পরিচালক

পুরো নাম James Francis Cameron, জন্ম ১৬ আগস্ট ১৯৫৪।কানাডিয়ান ফিল্ম মেকার হিসেবে তিনি পরিচিত, তিনি একাধারে পরিচালক, চিত্রনাট্য লেখক,প্রকৌশলী, এছারাও  গভীর সমুদ্রে অনুসন্ধান কাজের সাথেও তিনি  জরিত।তাই তাকে বিজ্ঞানি বলে ডাকলে ও কোন ভুল হবে না বোধ হয়

চলচিত্রে তার প্রথম সাফল্ল আসে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী ভিত্তিক বিখ্যাত মুভি TERMINATOR এর মাধ্যমে, এরপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয় নি এবং এর পর থেকেই তার সুধু সামনে  পথ চলা। এই ছবির সাফল্লের রেস ধরেই তাকে কাজ দেয়া হয় আরেকটি বিশ্ববিখ্যাত মুভি Aliens এর পরিচালনার দায়িত্ব এবং বরাবর এর মত এখানেও সেই একি সাফল্য। এর কয়েকবছর পর  তিনি  উপহার দিলেন TERMINATOR সিরিজের ২য় সিকুয়াল Terminator :judgement DAY  এই ছবি তে তার ব্যবহার করা Special effects দিয়ে জয় করে নিয়েছিলেন চলচিত্র বোদ্ধা এবং সমালোচক উভয়ের মন।এর তিন বছর পর দর্শক দের সামনে হাজির হন True Lies নিয়ে।এটিও অনেক ভাল বেবসা করে ওইসময়ে

এর পর থেকেই তিনি মনস্থির করেন বড় কোন প্রোজেক্ট নিয়ে দর্শকদের সামনে আসবেন এবং এর ঠিক তিন বছর পর হাজির হন পৃথিবীর অন্যতম সেরা চলচিত্র টি নিয়ে  ” Titanic ” যে ছবির মাধ্যমে পুরো বিশ্ব দেখল কিভাবে কল্পনাকে বাস্তবে রুপ দিতে হয় । এই একটি ছবি দিয়েই  তিনি একি সাথে জিতে নিয়েছিলেন

সেরা পরিচালক ,সেরা ফিল্ম এডিটিং,এবং সেরা ছবি হিসেবে একাডেমী অ্যাওয়ার্ড

টাইটানিক ছবির সাফল্লের পর ক্যামেরুন এবার  আবার মনোনিবেশ করলেন এর চেয়েও কিছু ভাল দর্শকদের কে উপহার দেয়ার।এরপর হয়ত বুজতে পারছেন সে কোন ছবি টা নিয়ে এসেছিলেন

এবার হাজির হলেন ” Avatar ” নিয়ে। এবং    দর্শক আরও একবার  বুজতে পারল বিস্ময় আসলে কি হয়   এই ছবির মাধ্যমে। এই ছবিটি তৈরি করতে তিনি প্রায় দশ বছর সময় ব্যয়  করেছিলেন।এই ছবি টি এখন পর্যন্ত সারা বিশ্ব জুরে ব্যবসা করা ছবিগুলোর ভিতর সবার উপরে।

আগামিতে Avatar সিরিজের আরও ৪ টি সিকুয়াল আসছে এবং ২০১৮ সালে Avatar 2 মুক্তি পাবে বলে ঘোষণা দেয়া হয়েছে।দেখা যাক এই মুভি তে ক্যামেরুন সাহেব আবার কি বিস্ময় দর্শকদের উপহার দিতে যাচ্ছেন সবাই সেই আগ্রহেই আছে এখন

ভাল থাকবেন … চলচিত্র এবং সর্ট ফিল্ম নিয়ে আমার একটা গ্রুপ আছে ইচ্ছা করলে আপনারা যোগ দিয়ে আপনাদের মতামত আমাদের সবার সাথে শেয়ার করতে পারেন

এক নজরে অভিনেত্রী পারভিন সুলতানা দিতি


  • নাম: পারভীন সুলতানা দিতি
  • ডাক নাম: দিতি
  • বাবা: আবুল হোসেন
  • মা: নূরজাহান বেগম
  • জন্মতারিখ: ৩১ মার্চ ১৯৬৫
  • জন্মস্থান: নারায়ণগঞ্জ
  • কলেজ: ইডেন কলেজ
  • স্বামী: প্রথম- সোহেল চৌধুরী ও দ্বিতীয়- ইলিয়াস কাঞ্চন
  • সন্তান: মেয়ে লামিয়া চৌধুরী ও ছেলে দীপ্ত চৌধুরী
  • প্রথম টিভি নাটকে অভিনয়: লাইলী মজনু
  • প্রথম অ্যালবাম: তোমার ও চোখে
  • প্রথম চলচ্চিত্রে অভিনয়: ডাক দিয়ে যাই [মুক্তি পায়নি]
  • মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম ছবি: আমিই ওস্তাদ [১৯৮৪]

     

    উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র: ‘হীরামতি’, ‘দুই জীবন’, ‘ভাই বন্ধু’, ‘উছিলা’, ‘লেডি ইন্সপেক্টর’, ‘খুনের বদলা’, ‘আজকের হাঙ্গামা’, ‘স্নেহের প্রতিদান’, ‘শেষ উপহার’, ‘চরম আঘাত’, ‘স্বামী-স্ত্রী’, ‘অপরাধী’, ‘কালিয়া’, ‘কাল সকালে’, ‘মেঘের কোলে রোদ’, ‘আকাশছোঁয়া ভালোবাসা’, ‘মুক্তি’, ‘কঠিন প্রতিশোধ’, ‘জোনাকির আলো’, ‘তবুও ভালোবাসি’, ‘পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেম কাহিনী’, ‘মাটির ঠিকানা’, ‘নয় নম্বর বিপদ সংকেত’ ইত্যাদি।

    জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার: স্বামী-স্ত্রী

    মৃত্যু: ২০ মার্চ ২০১৬

     

Professors Publications Limited's photo.


Happy Birthday, Jim Carrey is Here !

James Eugene Carrey (Jan 17, 1962) is a Canadian-American actor, comedian, impressionist, screenwriter, and film producer. He is known for his highly energetic slapstick performances. Carrey first gained recognition in 1990 after landing a recurring role in the sketch comedy In Living Color. His first leading roles in major productions came with Ace Ventura: Pet Detective (1994), Dumb and Dumber (1994), The Mask (1994), and Ace Ventura: When Nature Calls (1995). He then starred in The Truman Show (1998) and Man on the Moon (1999), with each garnering him a Golden Globe Award for Best Actor. Carrey gained further recognition for his performances in Bruce Almighty (2003), Eternal Sunshine of the Spotless Mind (2004), and A Christmas Carol (2009)

প্রতিদিন কোন কোন সময়ে নারী ও পুরুষের দেহে যৌন উত্তেজনা বোধ হয়

নারী ও পুরুষের দেহ একে অন্যের চেয়ে আলাদা।আর তাই বিশেষজ্ঞরা বলেন, নারীরা রাতের সময়টিতে যৌন উত্তেজনা বোধ করেন। তবে পুরুষরা করেন সকালের দিকে। রাতের সময়টি যৌনতার জন্যে আদর্শ সময় মনে করা হলেও পুরুষদের কেন এমন হয়? এর উত্তর জানাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। একদিনের বিভিন্ন সময়ে নারী-পুরুষের দেহে যৌন অনুভূতি সৃষ্টিকারী হরমোন ক্ষরণের মাত্রা নিয়েও জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।

১. ভোর ৫টা :

এ সময় পুরুষরা ঘুম থেকে না উঠলেও সেক্স হরমোন টেস্টোসটেরনের ক্ষরণ অন্যান্য সময়ের তুলনায় ২৫-৫০ শতাংশ বেড়ে যায়। এই হরমোনের ক্ষরণ ঘটে রাত থেকে এবং তা সকাল পর্যন্ত চলে।

২. ভোট ৬টা :

গভীর একটা ঘুমের পর যৌন উত্তেজনা দারুণভাবে অনুভূত হয়। জার্নাল অব আমেরিকান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন জানায়, রাতে টানা ৫ ঘণ্টা ঘুমের কারণে সেক্স হরমোনের ক্ষরণ ১৫ শতাংশ বেড়ে যায়।

৩. সকাল ৭টা :

এ সময়ে প্রায় সবাই ঘুম থেকে উঠে যান। পুরুষদের ঘুম থেকে ওঠার পর সেক্স হরমোন সবচেয়ে বেশি থাকে। আবার এ সময়টিতে মেয়েদের থাকে সবচেয়ে কম। তবে রাত যত আসতে থাকে নারীদের হরমোন ক্ষরণের মাত্রাও তত বাড়তে থাকে বলে জানান ওয়েস্ট বার্মিংহাম হসপিটালের গাইনকোলজিস্ট গ্যাব্রিয়েলে ডাউনি।

৪. সকাল ৮টা :

পুরোপুরি সজাগ হওয়ার পর স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের ক্ষণ বাড়তে থাকে এবং সেক্স হরমোনের প্রভাব করতে থাকে।

 

৫. দুপুর ১২টা :

এ সময় সুন্দরী রমনী দেখলে মস্তিষ্কে ভালো বোধ হয়। তবে তখন এন্ডোফিনস হরমোনের নির্গত হয়। তবে এ সময় সেক্স হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধিতে বেশ সময় ব্যয় হয়।

৬. দুপুর ১টা :

এ সময় নারীরা কোনো সুদর্শন কলিগের সঙ্গে লাঞ্চে বসলেও তাদের উত্তজেনা খুব বেশি একটা থাকে না। আবার পুরুষের সঙ্গিনী সুন্দরী হলেও উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণে থাকে। তবে নারীরা তার প্রেমিক বা সঙ্গীর সঙ্গ পেলেই সবচেয়ে বেশি উত্তেজিত হয়ে ওঠেন।

৭. সন্ধ্যা ৬টা :

এ সময় পুরুষদের যৌন অনুভূতি কমতে থাকে। তবে নারীদের কিছুটা বাড়তে শুরু করে। তবে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার এক গবেষণায় বলা হয়, দৈহিক পরিশ্রমের পর নারী-পুরুষ উভয়ের যৌন অনুভূতি বাড়তে পারে।

৮. সন্ধ্যা ৭টা :

দিনের কাজ শেষে বিশ্রামের সময়। জাপানের এক গবেষণায় বলা হয়, এ সময় হালকা মিষ্টি সঙ্গীতও যৌন উত্তেজনা বাড়িয়ে দিতে পারে।

৯. রাত ৮টা :

ধরুন, প্রিয় দলের খেলা হয়েছে। এ বিষয়টিও সেক্স হরমোনে প্রভাব ফেলে। ইউতাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় বলা হয়, প্রিয় দল জিতে গেলে পুরুষদের যৌন হরমোন ক্ষরণের মাত্রা ২০ শতাংশ বেড়ে যেতে পারে।

১০. রাত ১০টা :

এখন পুরুষের টেস্টোসটেরন হরমোনের মাত্রা সবচেয়ে কম। কিন্তু তারপরও বিকালে নারীদের চেয়ে বেশি মাত্রা দেখা যায় পুরুষদের মধ্যে। তবে এখন নারীদের দেহে হরমোনের মাত্রা বাড়তে শুরু করেছে। কাজেই ভালোবাসাপূর্ণ সময় কাটাতে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে তাদের দেহ।