Category Archives: Technology

ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন জামা-কাপড়ের পুরোনো দাগ

কাপড়ে অনেক সময় অসাবধনতায় চা, কফি কিংবা খাবারের দাগ লাগা নিত্যদিনের ঘটনা। দাগের কারণে সাধের পোশাকটি হয়তো অনেক ক্ষেত্রে বাতিল করে দিতে হয়! অথবা কোনো দাগের জন্য শরনাপন্ন হতে হয় লন্ড্রির কাছে। তবে কিছু দাগ সহজেই বাড়িতে তুলে ফেলা যায়। কিছু ঘরোয়া উপকরণ দিয়ে নিমিষেই দূর করা যেতে পারে জামা কাপড়ের কড়া দাগ।

লেবুর রস

বেশি পরিমাণে লেবুর রস দিয়েও দাগ দূর করা যায়। এ ক্ষেত্রে দাগের জায়গায় লেবুর রস দিয়ে কিছু ক্ষণ রাখুন। শুকিয়ে গেলে ঘসে দাগ তুলে ফেলুন।

ভিনেগার

জামা-কাপড়ের দাগ দূর করার আর একটি কার্যকরী পদ্ধতি হল ভিনিগারের ব্যবহার। দু’কাপ জলে পাঁচ চামচ ভিনিগার মিশিয়ে দাগের জায়গায় স্প্রে করে বা ছিটিয়ে হালকা করে ঘষুন। দেখবেন কিছু দাগ উঠে গিয়েছে।

লবণ

জামাকাপড় থেকে কালির দাগ বা যে কোনও দাগ তোলার সবচেয়ে সাধারণ এবং সহজ উপায় হল দাগের জায়গাটি ভিজিয়ে তার উপর অল্প পরিমাণে লবণ লাগিয়ে রাখুন। এর পর আলতো করে ঘষুন। এ বার সাবান পানিতে ভাল করে ধুয়ে নিলেই হবে সমস্যার সমাধান।

চিনি

চিনি যে সব সময়ই খাওয়ার জন্য তা কিন্তু নয়। চিনির রয়েছে আরও বিভিন্ন ধরণের ব্যবহার। অসাবধানতাবশত কাপড়ে বা টেবিলে চা পড়ে গেলে, অল্প পানিতে বেশি করে চিনি গুলিয়ে, এই পানি কাপড় বা টেবিলের যেখানে চা পড়েছে সেখানে ছড়িয়ে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর সাধারণ সাবান বা ডিটারজেন্ট দিয়ে কাপড় ধুয়ে ফেলতে হবে।

কর্নফ্লাওয়ার

রান্নাঘরের একটি পরিচিত সামগ্রী হচ্ছে কর্নফ্লাওয়ার। কিন্তু কর্নফ্লাওয়ার শুধু রান্নার কাজে না দাগ তোলার কাজেও ব্যবহার করা যায়। কাপড়ে গ্রিজ লেগে গেলে দাগের উপরে কর্নফ্লাওয়ার ছড়িয়ে দিন। কিছুক্ষণ এভাবেই রাখুন যেন কর্নফ্লাওয়ার গ্রিজ শুষে নিতে পারে। তারপর কর্নফ্লাওয়ার ঝেরে ভালোভাবে ধুয়ে ফেললেই হবে

ট্যালকম পাউডার

অনেক সময় রান্না করার সময় খাবারের তেল জামায় ছিটকে এসে দাগ পরে যায়। তখন সেই জায়গায় ট্যালকম পাউডার ছিটিয়ে সারা রাত রেখে দিতে হবে। পরের দিন সাবান দিয়ে কাপড়টি ধুয়ে ফেললে দাগ চলে যাবে।

বেকিং সোডা

জামা-কাপড়ে লাগা চা, কফির দাগের উপর এক চামচ বেকিং সোডা দিয়ে ভাল করে ঘষুন। এ বার কিছু ক্ষণ রেখে দিন। এর পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন দাগ উঠে গিয়েছে।

রুটির গুঁড়া

কাপড়ে লিপস্টিকের দাগ তোলার জন্য রুটির গুঁড়া বেশ কার্যকর। একটি সাদা রুটি নিয়ে ভেতরের সাদা অংশ গুঁড়া করে নিন। তারপর রুটির গুঁড়া লিপস্টিকের দাগের ওপর ঘষে নিতে হবে। আস্তে আস্তে লিপস্টিক পুরোটাই উঠে আসবে। দাগ উঠে গেলে কাপড়ে লেগে থাকা গুঁড়া ঝেড়ে ফেলুন।

ভিনেগার ও মুলতানি মাটি

রঙিন কাপড় থেকে দাগ তুলতে হলে ভিনেগার ও মুলতানি মাটির পেস্ট দাগের ওপর লাগিয়ে রাখুন। পেস্টটি শুকিয়ে যাওয়ার পর ভেজা কাপড় দিয়ে দাগের ওপর ঘষুন। সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেললে দাগ উঠে যাবে।

টুথপেস্ট

সব ধরনের দাগ তোলার ক্ষেত্রে টুথপেস্ট ব্যবহার করা যেতে পারে। দাগের উপর অল্প পরিমাণে টুথপেস্ট লাগিয়ে রাখুন। তার পর সাবান পানিতে ধুয়ে নিলেই চলে যাবে কড়া দাগ।

গ্লিসারিন

গ্লিসারিন সাধারণত বিভিন্ন ক্রিম, অয়েনমেন্ট, সাবান, বডি স্ক্রাব, জেল বানাতে ব্যবহার করা হয়। সেইসাথে কাপড় থেকে জুস ব সসের দাগ দূর করতে গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারেন। দাগের জায়গায় গ্লিসারিন লাগিয়ে হালকা হাতে ঘষুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন।

দুধ

ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ দুধ স্বাস্থ্যের জন্য কতোটা উপকারী তা আমরা সবাই জানি। পুষ্টিগুণের মধ্যেই সীমাবদ্ধ না রেখে কাপড়ের দাগ তোলার কাজেও ব্যবহার করতে পারেন। অনেক সময় হাতে মেহদি লাগালে অসাবধানতাবশত কাপড়ে লেগে যায়। মেহেদির দাগ দূর করার জন্য দুধ বেশ কার্যকর। দাগ পড়া স্থানে দুধ দিয়ে আধ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ডিটারজেন্ট পাউডার দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন দাগ গায়েব।

শ্যাম্পু

মাথায় তেল দিয়ে ঘুমালে বালিশের কাভারে আবার অনেক সময় খাবার খাওয়ার সময় বা রান্না করার সময় কাপড়ে তেল পরে যায়। বালিশের কভারে ও কাপড়ে লেগে থাকা তেলের দাগ দূর করতে সাধারণ শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেললেই হবে।

MS Oasis of the Seas

800px-Oasis_of_the_Seas

MS Oasis of the Seas is an Oasis-class cruise ship, delivered to her owner, Royal Caribbean International, in October 2009. The first of her class, she was joined by her sister ship MS Allure of the Seas in December 2010.[12] Both vessels cruise theCaribbean from Port Everglades in Fort Lauderdale, Florida.[13] She set a new record of carrying over 6,000 passengers.[14]


Oasis of the Seas surpassed the Freedom-class cruise ships (also owned by Royal Caribbean) to become the largest cruise ship in the world at that time.[15] She has, however, been surpassed by her sister ship Allure of the Seas, which is 50 millimetres (2.0 in) longer, although this difference may have been caused by different ambient temperatures at the times the measurements were made.[16]

History:ttttttttttt

The vessel was ordered in February 2006 and designed under the name “Project Genesis”. Her keel was laid down on 12 November 2007 by STX Europe Turku Shipyard, Finland.[5] The company announced that full funding for Oasis of the Seaswas secured on 15 April 2009.[17]

The name Oasis of the Seas resulted from a competition held in May 2008.[18]

During the first float-out of the vessel the tugboats that were pulling the ship from its dock failed to control the ship, resulting in the port side of the ship hitting the dock. This resulted in some cosmetic damage and minor damage to the hull, which was repaired and did not affect the final delivery date of the vessel.[19] vvvvvvvvvvv

The ship was completed and turned over to Royal Caribbean on 28 October 2009. Two days later, she departed Finland for the United States. While exiting the Baltic Sea, the vessel passed underneath the Great Belt Fixed Link in Denmark on 1 November 2009. The bridge has a clearance of 65 m (213 ft) above the water; Oasis normally has an air draft of 72 m (236 ft). The passage under the bridge was possible due to retraction of the telescoping funnels, and an additional 30 cm (12 in) was gained by the squat effect whereby vessels traveling at speed in a shallow channel will be drawn deeper into the water.[20] Approaching the bridge at 20 knots (37 km/h; 23 mph), the ship passed under it with less than 60 centimetres (2 ft) of clearance.

Proceeding through the English Channel, Oasis stopped briefly in the Solent so that 300 shipyard workers who were on board doing finishing work could disembark, then left on the way to her intended home port of Port Everglades in Fort Lauderdale, Florida.[21] The ship arrived there on 13 November 2009, where tropical plants were installed prior to some introductory trips and her maiden voyage on 5 December 2009.wwwwwwwwwww


While Royal Caribbean’s chief of captains William S. Wright was in command of the ship’s journey across the Atlantic and also for the first few sailings, navigation of Oasis of the Seas is regularly handled by Trym Selvag and Thore Thorolvsen.


Oasis had a minor refit in winter 2011, adding the DreamWorks Experience which allows passengers to interact with characters, such as Shrek, on board the ship. The Oasis-class also now features 3D movies.


Oasis underwent a second drydock refit in October 2014.[22] During drydock the ship was modified to support Dynamic Dining, adding the suite-only “Coastal Kitchen” restaurant to the Viking Crown and dividing the main dining room into three separate restaurants: “American Icon Grill”, “The Grande”, and “Silk”.[23][24] In addition, the Broadway-style production ofHairspray was replaced with a production of Cats.[25]

Technical details:uuuuuuuuuuuuuuu

The gross tonnage of Oasis of the Seas is 225,282.[1] Her displacement—the actual mass of the vessel—is estimated at approximately 100,000 metric tons (110,000 short tons), slightly less than that of an American Nimitz-class aircraft carrier.[26]

To keep the ship stable without increasing the draft excessively, the designers created a wide hull; 9.3 metres (31 ft) of the ship sits beneath the water, a small percentage of the ship’s overall height. Wide, shallow ships such as this tend to be “snappy”, meaning that they can snap back upright after a wave has passed, which can be uncomfortable. This effect, however, is mitigated by the vessel’s large size.[27] The cruise ship’s officers were pleased with the ship’s stability and performance during the transatlantic crossing, when the vessel, in order to allow finishing work to go on, slowed and changed course in the face of winds “almost up to hurricane force” and seas in excess of 12 metres (39 ft).[28][29]

The ship’s power comes from six medium speed marine diesel generating sets: three 16-cylinder Wärtsilä 16V46D common rail engines producing 18,860 kilowatts (25,290 hp) each and three similar 12-cylinder Wärtsilä 12V46 engines producing 13,860 kilowatts (18,590 hp) each. The fuel consumption of the main engines at full power is 1,377 US gallons (5,210 l; 1,147 imp gal) of fuel oil per engine per hour for the 16-cylinder engines and 1,033 US gallons (3,910 l; 860 imp gal) per engine per hour for the 12-cylinder engines.[10][30] The total output of these prime movers, some 97,020 kilowatts (130,110 hp), is converted to electricity, used in hotel power for operation of the lights, elevators, electronics, galleys, water treatment plant, and all of the other systems used on the operation of the vessel, as well as propulsion. Propulsion is provided by three 20,000-kilowatt (26,800 hp) Azipods, ABB’s brand of electric azimuth thrusters. These pods, suspended under the stern, contain electric motors driving 20-foot (6 m) propellers.[10] Because they are rotatable, no rudders are needed to steer the ship. Docking is assisted by four 5,500-kilowatt (7,380 hp) transverse bow thrusters.[11][30]

Additional power comes from solar panels fitted by BAM Energy Group, which provide energy for lighting in the promenade and central park areas. The installation costUS$750,000 and covers 1,950 square metres (21,000 sq ft) on deck 19.[31][32]

The ship carries 18 lifeboats that hold 370 people each, for a total of 6,660 people. Inflatable life rafts provide for additional passengers and crew.[33]

Amenities:12728990_189907788031170_998732969436902967_n

Oasis of the Seas offers passengers features such as two-story loft suites and luxury suites measuring 150 m2 (1,600 sq ft) with balconies overlooking the sea or promenades. The ship features a zip-line, a casino,[34] a miniature golf course, multiple night clubs, several bars and lounges, a karaoke club, comedy club, five swimming pools, volleyball and basketball courts, theme parks and nurseries for children.[35] Many of the ship’s interiors were extensively decorated by muralist Clarissa Parish.[36]

Onboard recreational, athletic, and entertainment activities are organized into seven themed areas called “neighborhoods”,[37][38] a concept which bears resemblance to theme park planning.[12]

  1. Central Park features boutiques, restaurants and bars, including access to the Rising Tide bar,[12] which can be raised or lowered between three decks.[35][34] It has the first living park at sea with over 12,000 plants and 56 trees.[35][39]
  2. The Pool and Sports Zone features a sloped-entry beach pool and two surf simulators.[12]
  3. Vitality at Sea Spa and Fitness Center features a spa for teens.[12] The gym has 158 cardio and resistance machines, classes, and a range of spa services. [40]
  4. Boardwalk features a handcrafted carousel,[12][15] restaurants, bars, shops, two rock-climbing walls, and a temporary tattoo parlor.[10] Its outdoor 750-seat[35]AquaTheatre amphitheater hosts the ship’s largest freshwater pool.[15]
  5. Royal Promenade features restaurants and shops and is viewable from a mezzanine.[10][12]
  6. Youth Zone features a science lab and computer gaming.[39]
  7. Entertainment Place features the ship’s main theater, as well as an ice skating rink, anightclub, the casino, and smaller venues for jazz and comedy performances.

    From Wikipedia, the free encyclopedia

বিশ্বের সর্ববৃহৎ ই-কমার্স – Amazon অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা Jeff Bezos জেফ বেজোস সম্বন্ধে অজানা সব তথ্য

আমরা যে Amazon.com এর নামটা জানি তার পেছনে যে মানুষটা আছেন তিনি হলেন জেফ বেজোস । আজকের এই অনলাইন শপিং পদ্ধতির জনক তিনিই । তিনিই প্রথম অনলাইন শপিং চালু করেন এবং অ্যামাজন.কম প্রতিষ্ঠা করেন ।

বর্তমানে এই মানুষটি বিশ্বের ২১ তম ধনী ব্যাক্তি । তার মোট সম্পদের পরিমাণ হল ২৮.৮ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু এই মানুষটা কোন স্থন থেকে শুরু করে আজ এই পজিশনে আছেন এা আমরা অনেকেই জানি না । তবে , আজ আমরা তার জীবন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব । আমরা আজ জেফ বেজোস এর জীবন সম্পর্কে ২০ টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ জিনিস জানব ম যার মাধ্যমে আমরা সবাই অনুপ্রেরণা পেতে পারি । তো চলুন , শুরু করা যাক ।


 

জেফকে যে মানুষ করেছিলেন তিনি তার আসল পিতা ছিলেন না

Jeffrey Preston Jorgensenlit নামের এই ব্যাক্তি , যেটা তার ছোট বেলার নাম , তিনি ১৯৬৪ সালের ১২ জানুয়ারী জন্মগ্রহন করেন । তার বাবা ও মায়ের নাম হল জ্যাকলিন গিস র্জগসেন এবং টেড জর্গসেন । তারা বিয়ের মাত্র ১ বছর পরেই ডিভোর্স হয়ে যান । তারপর তার মা আবার মিগুয়েল মাইক বেজোস নামের এক ব্যাক্তিকে বিয়ে করেন ।

Source: Biography.com

Image Source: Achievement.org


 

তার দাদুর কাছ থেকে পাওয়া অনুপ্রেরণা

জেফ বেজোস এর দাদু যিনি লরেন্স প্রিস্টন , যিনি ইউ এস এটোমিক এজেন্সি কমিশনের রিচিওনাল ডিরেক্টর ছিলেন , জেফ এর জীবনে তার অবদানই মনে হয় সবথেকে বেশী । এবং এই দাদুর কারণেই জেফ কম্পিউটারের প্রতি ঝুকে পড়েন যেটা তার পরবর্তী জীবনকে বদলে দিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলে ।

Source: Wired.com

Image Source: Achievement.org


 

যেকোন বিষয়ে ছিল ব্যাপক আগ্রহ

জেফ বেজোস এর একটা শখ ছিল । সেটা হল কোন জিনিস কভিাবে কাজ করে সেটা বোঝা এবং কোন নষ্ট জিনিস মেরামত করা । এই কাজে তিনি সবসময়ই অন্যদের থেকে একধাপ এগিয়ে ছিলেন । তার ছোটবেলার সপ্ন ছিল মহাকাশ সম্পর্কিত কাজ করা ।

Source: Wired.com

Image Source: Biography.com


 

জেফ ছিলেন অত্যান্ত ক্রিয়েটিভ একজন মানুষ

তিনি ছোটবেলা থেকেই একজন খুবই ক্রিয়েটিভ মানুষ ছিলেন । তিনি সবসময় বিভিন্ নতুন নতুন জিনিস আবিষ্কারের ভেতর ডুবে থাকতেন । যেমন তিনি ছোটবেলাতেই সোলার কুকার , হোভারক্রাফট , রোবট , ইলেকট্রিক এলার্ম ইত্যাদি আবিষ্কার করেন । তার তৈরী করা এলার্ম তিনি একটা সিকিউরিটি সিস্টেম হিসেবে কাজে লাগাতেন ।

Source: Biography.com


 

তার হাইস্কুল লাইফ

জেফ বেজোস হাই স্কুলে পড়াড় সময়ই নিজেকে একজন খুবই মেধাবী ও দক্ষ ছাত্র হিসেবে প্রমাণ করতে সক্ষম হন । তিনি প্রথমে প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটিতে ফিজিক্সে পড়া শুরু করেন , কিন্তু পরবর্তীতে তিনি কম্পিউটার সায়েন্স ও ইলেকট্রিক্যাল ইন্জিনিয়ারিং এ পড়াশোনা করেন ।

Source: Achievement.org

Image Source: Snakkle.com


 

জীবনের সবথেকে বড় দর্শন

২০১০ সালে প্রিন্সটন ইউুনর্ভাসিটিতে এক বক্তৃতা কালে তিনি তার জীবনের একটা কাহিনী বলেন । তিনি যখন তার দাদীকে তার সিগারেট খাওয়া সম্পর্কে জানান তখন তার দাদী খুবই দুঃখ পান । তারপর তার দাদু তাকে বলেছিলেন যে “জেফ , একদিন তুমি বুঝবে দয়ালূ হওয়া চালাক হওয়া থেকে অনেক কঠিন” । এই কথা তার জীবনে প্রতি ক্ষেত্রে চরমভাবে সত্য প্রমাণিত হয়েছিল ।

Source: Princeton.edu

Image Source: Npr.org


 

চাকরিতে যোগদান করা

জেফ তার কর্মজীবনের প্রথমে ফিটেল নামের একটা টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানীতে চাকরি করতেন । সেই কোম্পানীটা ২ বছর টিকেছিল । তারপর তিনি ব্যাংকার্স ট্রাস্ট এ একটা চাকরি করতেন । এরপর তিনি D.E. Shaw নামের একটা ইনভেস্টমেন্ট ম্যানেজমেন্ট ফার্মে জয়েন করেন । এটা ছিল ওয়াল স্ট্রীটে ।

Source: Biography.com


 

একজন কলিগের প্রেমে পড়া ও বিয়ে

ম্যাকেনজি বেজোস নামের তার একজন কলিগ ছিল D.E. Shaw কোম্পানীতে । তিনি এই কোম্পানীতে কাজ করার সময় এ্ই মেযের প্রেমে পড়েন । অঃতপর তারা ১৯৯৩ সালে বিয়ে করেন । এইসময়ই তারা অ্যামাজন ডট কম এর প্লান তৈরী করেন ।

Source: WSJ.com

Image Source: Edge.org


 

জেফ বেজোস এর সন্তান সন্ততি সমাচার

জেফ এবং ম্যাকেনজির জীবনে মোট ৩ টি ছেলে ও একটি মেয়ে ছিল । এই মেযেটি অবশ্র তাদের নিজের না । মেয়েটিকে তারা চায়না থেকে দত্তক নেন ।

Source: CNN.com

Image Source: Dailymail.co.uk


 

চাকরি ছেড়ে অ্যামাজন প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ

একটা সময় জেফ অ্যামাজন কোম্পানী স্টার্ট করার সিদ্ধান্ত নেন । জেফ এইসময় D.E. Shaw কোম্পানীর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন । তিনি অ্যামাজন প্রতিষ্ঠা করার জন্য এই চাকরি টা ছেড়ে দেন । এইসময় তিনি একটা বাড়ি ভাড়া নেন এবং তার প্রথম কর্মচারী শেল কাপান কে নিয়ে অ্যামাজন এর কাজ শুরু করেন ।

Source: Wired.com

Image Source: Geekwire.com


 

একদিনেই অ্যামাজন নাম আসেনি

অ্যমাজন.কম কিন্তু একদিনেই অ্যামাজন.কম হয়নি । মানে জেফ যখন অনলাইন শপিং এর চিন্তুভাবনা নিয়ে প্রথম কাজ শুরু করেন তখন এটার নাম অ্যামাজন ছিল না । প্রথমে শুরু করার সময় এটি Cadabra বা Relentless.com নামে পরিচিত ছিল । পরে এটার নতুন নামকরণ করা হয় Amazon.com। এটার নাম মুলত নেওয়া হয়েছে দক্সিণ আমেরিকার নদী Amazon এর নাম থেকে । অর এর লোগোটার ডিজাইনে A তেকে Z পর্যন্ত একটা তীর চিহ্ন রয়েছে । এটা দ্বারা জেফ বোঝাতে চেয়েছেন যে এখানে মানুষের যত রকম পণ্য প্রয়োজন ততরকম সব পণ্যই পাওয়া যাবে ।

Source: TheGuardian.com

Image Source: Amazon Media Room


 

জেফ ছোট ছোট কাজে বিশ্বাস করতেন

জেফ তার ব্যাক্তিগত জীবনে “Two Pizza Rule” এ বিশ্বাস করতেন । তিনি বিশ্বাস করতেন যে একটা টীমকে যদি একটা পিজার ২ টা অংশ দ্বারা না সন্তুষ্ট করা যায় তাহলে এটা অনেক বড় একটা কাজ । তার কাছে সবার মতামত একসাথে করে সিদ্ধান্ত নেবার থেকে তার স্বাধীন চিন্তাধারাই গুরুত্ব খুব বেশী ছিল যেটা তার জীবনের মোড় ঘোরাতে অনেক সহায়তা করে ।

Source: FastCompany.com

Image Source: MT.nl


 

তিনি এখনও খুবই হিসাবী ব্যাক্তি

জেফ তার বাস্তব জীবনে ছিলেন খুবই মিতব্যায়ী। তার এই বৈশিষ্ঠটা Amazon.com শুরু করার সময় থেকেই প্রকাশ পায় । তার গ্যারেজে কাজ করার সময় তিনি একটা কাঠের দরজা থেকে একটা টেবিল তৈরী করেছিলেন । মজার ব্যাপার হল এখন পর্যন্ত Amazon.com এর কাঠের টেবিল গুলো সেই ডো-ডেস্ক মডেলে তৈরী ।

Source: Businessweek.com

Image Source: Artdaily.org


 

শুধু কাজ নয় , মহানুভবতাও ছিল জেফ এর ভেতর

জেফ শুধু একজন ভাল ব্যাবাসয়ীই ছিলেন না । কিনি একজন খুবই উদার মনের মানুষ ছিলেন । তার একজন কর্মচারী একবার ওয়াশিংটনে একটা সেম সেক্স ম্যারেজ এর জন্য তার কাছে ১ লাখ ডলার ডোনেশন চান । সেই সময় তিনি তাকে ২.৫ মিলিয়ন ডলার দিয়ে দেন । এটা থেকে বোঝা যায় যে তিনি কতটা উদার মনের মানুষ ছিলেন ।

Source: NYTimes.com

Image Source: FreedomToMarry.org


 

প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে তিনি ছিরেন একজন খুবই কঠোর প্রতিযোগী

জেফ এর ভেতর মনে হয় সবরকম গুণই প্রকট ছিল একজন সফল মানুষের যেগুলো থাকার দরকার । তিনি একজন খুবই প্রতিযোগিতাশীল মানুষ ছিলেন । তিনি তার প্রতিযোগীদের পরাস্ত করার জন্য তার কোম্পানীর পণ্যে একটা বিরাট ডিসকাউন্ট দিয়ে দেন । তার একজন খুবই কাছের পপ্রতিযোগী ছিল Quidsi , যিনি Diapers.com এর মালিক ছিলেন । জেফ তাকে মার্কেট থেকে বিদায় করার জন্য এক বিশাল ডিসকাউন্ট দেন । যেটা তার বিজনেসকে একেবারেই বিধস্ত করে দেয় ।

Source: SeattleTimes.com

Image Source: WashingtonPost.com


 

অলসতা মোটেই পছন্দ করতেন না জেফ

জেফ তার কোম্পানী নিয়ে অনেক সচেতন ছিলেন । তিনি অনেক বেশী কমপিটিটিভ মাইন্ডের ছিলেন এবং তিনি তার কোম্পানীর কারও অলসতা মোটেও পছন্দ করতেন না । তিনি সবসময়ই তার কোম্পানীর জন্য কর্মঠ ও কম্পিটিটিভ মাইন্ডের মানুষ খুজতেন । তিনি তার কর্মচারীদের অনেক সময় ডিরেক্ট ইনসাল্ট ও করতেন । যেমন “ আপনি কী অলস বা আপনার ভেতর কী প্রতিযোগীতামূলক কোন মানসিকতা নেই ?”

Source: Forbes.com

Image Source: Flickr.com


 

জীবনের ভয়াবহ এক্সিডেন্ট

২০০৩ সালে জেফ একটা হেলিকপ্টার এক্সিডেন্টের সম্মুখীন হন এবং এটার ফলে তার মাথায় মারাত্ম আঘাত লাগে । আর মজার ব্যাপার হল এই ঘটনার পর থেকে জেফ হেলিকপ্টারে চড়াই বন্ধ করে দেন ।

Source: FastCompany.com

Image Source: TheSmokingGun.com


 

নিউজপেপার কোম্পানী ক্রয়

জেফ বেজোস ২০১৩ সালে Washington Post কিনে নেন ২৫০ মিলিয়ন ডলার দিয়ে । এটার মাধ্যমে তিনি অনেক পত্রিকার ও নিউজের হেডলাইনে পরিণত হন ।

Source: WashingtonPost.com

Image Source: Dailymail.co.uk


 

আরও অনেক শখ

আগেই বলেছি যে জেফ এর ছোটবেলার ইচ্ছা ছিল এ্যরোস্পেস নিয়ে । তিনি বর্তমানে ২০১০ সালে ব্লু অরিজিন নামের একটা স্পেস কোম্পানী তৈরী করেন । এটা মানুষকে কম খরচে মহাকাশ ভ্রমণের একটা সুযোগ করে দিচ্ছে ।

Source: Forbes.com

Image Source: Blueorigin.com


 

অ্যামাজনের পরবর্তী চিন্তাভাবনা

জেফ এর লেটেস্ট প্রোজেক্ট হল “Amazon Prime Air” , যেটাতে তিনি তার বিভিন্ন পণ্য বিভিন্ন দেশে ডেলিভার করার জন্য ড্রোন ইউজ করছেন । যদিও Federal Aviation Administration (FAA) এখনও তার এই বিষয়টা এপ্রুভ করেনি কারণ , কর্মাসিয়াল প্রয়োজনে ড্রোন ইউজ করার কোন নিয়ম এখনও নেই । যদিও জেফ এই বিষয়ে অত্যান্ত আশাবাদী যে তিনি আগামী কয়েক বছরের ভেতরই এই প্রজেক্ট সফল ভাবে শুরু করতে পারবেন ।

Source: USAToday.com


 

How To Write Color Text On Facebook

 

Color Code: 


 

<+fg=b0ffd700>  golden
<+fg=b0000000>  black
<+fg=b0ff7f00>  orange
<+fg=b0ffff00>  yellow
<+fg=b0ff00ff>  light pink
<+fg=b0ff007f>  dark pink
<+fg=b0ff0000>  redish pink
<+fg=b0800000>  brown
<+fg=b0ffc0cb>  light purple
<+fg=b06f00ff> dark blue
<+fg=b0c0c0c0>  grey
<+fg=80ffffff>  sky blue
<+fg=b000ffff>  light blue
<+fg=b0bf00ff>  purple
<+fg=b08f00ff> dark purple
<+fg=b0808000> mehandi green
<+fg=b0ba55d3> light purple
<+fg=b0f000f0>  majenta
<+fg=b00000ff>  blue
<+fg=b0b08080>  steel grey
<+fg=b0000080> movve
<+fg=b0964b00> light brown
<+fg=f0f00f0f>  red
<+fg=b000ff00>  green


”fg” for font color & ”bg” for background color (Fg can be removed by ”bg” to change the back ground color)


<+b> can be used to broaden the font……


Ex  <+b><+fg=b000ff00><+bg=f0f00f0f>New Blogger Widget    ( New Blogger Widget )


<+b><+fg=f0f00f0f>hiii  ( New Blogger Widget )


 

এলিয়েন সম্পর্কে পবিত্র কুরআনের ব্যাখ্যা


বিজ্ঞান থেকে আল-কুরআনের ধারনা অনেক বেশি সুস্পষ্ট। বিজ্ঞান যেখানে দ্বিধাদ্বন্দে কিন্তু আল-কুরআন সেখানে দিচ্ছে ১০০% নিশ্চয়তা। যেই দিন-ই আমরা এলিয়েনদের সাথে যোগাযোগ করতে পারব, সেই দিন হয়তো দলে দলে মানুষ ইসলামের ছায়াতলে এসে আশ্রয় গ্রহণ করবে!


খ্রীষ্টপূর্ব পাঁচ শতকে থেলাস সর্বপ্রথম ভিনগ্রহের প্রাণীর ধারনা পোষন করেন। তার ধারনা মতে “দৃশ্যমান গ্রহ ব্যবস্থা ছাড়াও অন্য কোন জীবন বহুল জগত রয়েছে”। পুটার্চ তার ধারণায় চাঁদে স্বর্গের অসুরদের আবাস ভূমিকে খুঁজে পেয়েছিলেন। অনুরূপভাবে মধ্যযুগের জ্যোতির্বিদগণও পৃথিবীর বাইরে অন্যান্য গ্রহে জীবনের কল্পনায় শুধু করতেন না, তারা কল্পিত জগতগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনেরও নিরন্তর প্রয়াস ও ধ্যান ধারণার চিহ্ন রেখে গেছেন ইতিহাসের পাতায়।এলিয়েন সম্পর্কে পবিত্র কুরআনের ব্যাখ্যা !


বিখ্যাত গণিতবিদ সি এফ গাউস সাইবেরীয় জঙ্গলের বৃক্ষরাজিতে একটি অতিকায় ত্রিকোণ তৈরীর প্রস্তাব করেছিলেন যা অন্যান্য গ্রহের অধিবাসিগণকে আকৃষ্ট করতে সমর্থ হবে। জে জে ভন লিট্রো সাহারা মরুভূমিতে জ্যামিতির পদ্ধতি অনুসারে সুবৃহৎ আকৃতির নালা তৈরী করে তাতে কেরোসিন ঢেলে রাতের বেলায় আগুন ধরিয়ে দেয়ার প্রস্তাব রাখেন।


সি গ্রস দিনের সূর্যালোকে অতিকায় আয়না স্থাপন করে আলোর প্রতিফলন ঘটিয়ে ভিন গ্রহের মানুষের সাথে যোগাযোগ করতে পরামর্শ পর্যন্ত দান করেছিলেন। এই তো গেল প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় দার্শনিকদের প্রচেষ্টা। আর আধুনিক যুগে ভিনগ্রহের প্রাণীর সন্ধানে পৃথিবীতে এবং পৃথিবী থেকে পৃথিবীর বাইরে মহাকাশে পরিচালিত হচ্ছে বিভিন্ন অভিযান।


পৃথিবীর অভিযানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো সেটি (SETI:Search for Extraterrestrial Intelligence), যা ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেন জ্যোতির্বিজ্ঞানী ফ্রাঙ্ক ড্রেক। ‘সেটি’ বেতার তরঙ্গ ব্যবহার করে ভিনগ্রহের প্রাণীর সন্ধান করে পৃথিবী থেকেই। বর্তমানে ১০টিরও বেশি দেশে ‘সেটি’ এ কার্যক্রম পরিচালনা করছে।


ভিনগ্রহের প্রাণীদের সম্পর্কে আংকিক কিংবা যৌক্তিক কিংবা বিশ্বাসগত এই বিপুল সমর্থনের কারণেই গবেষকরা খুঁজে চলেছেন প্রাণের অস্তিত্ব। এই সন্ধান-কার্যক্রমে গবেষকরা একদিকে অতীতের ঐতিহাসিক উৎসে খোঁজ করছেন ভিনগ্রহের প্রাণীর অস্তিত্ব আর বিজ্ঞানীরা খোঁজ করছেন পৃথিবীর বাইরের গ্রহ কিংবা উপগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব।


শুধু বিজ্ঞানিক ও দার্শনিক নয় গণমাধ্যমও রেখে যাচ্ছেন এতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা- ভিনগ্রহের প্রাণীদের সম্পর্কে গণমাধ্যমে বহু চটকদার এবং কখনও কখনও ভাবগম্ভির কাজও হয়েছে। যেমন লেখা হয়েছে বই, প্রকাশিত হয়েছে পত্রিকার প্রতিবেদন, তেমনি তৈরি হয়েছে গান, চলচ্চিত্র এবং অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র। যা নতুন করে বলার কোন অবকাশ রাখেনা, কারণ এগুলো সম্পর্কে আমরা সকলেই জানি।


এবার আমরা আল-কুরআনের দিকে দৃষ্টি দেয়-
“মহান আল্লাহই জগতসমূহের প্রতিপালক। বিশ্বজগতের প্রতিপালক আল্লাহর জন্যই সকল প্রশংসা” (৪০:৬৪-৬৫)।
“জগতসমূহের প্রতিপালক আবার কি? তিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীসমূহ এবং উহাদিগের মধ্যবর্তী সমস্ত কিছুর প্রতিপালক যদি তোমরা নিশ্চিত বিশ্বাসী হও”
(২৬:২৩-২৪)।


“তাঁর এক নিদর্শন নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের সৃষ্টি এবং এতদুভয়ের মধ্যে তিনি যেসব জীব-জন্তু ছড়িয়ে দিয়েছেন” (৪২:২৯)।
“আল্লাহ হইতেছেন তিনি, যিনি সৃষ্টি করিয়াছেন অসংখ্য আকাশ আর অনুরূপ সংখ্যক পৃথিবী। উহাদের উপরও আল্লাহর নির্দেশ অবতীর্ণ হয়; (এ তথ্যটি) এই জন্য যে তোমরা যেন অবগত হও, আল্লাহ সর্বশক্তিমান ও সর্বাজ্ঞ” (৬৫:১২)।
আল-কুরআনের আরো অনেক আয়াতে ইঙ্গিত প্রদান করা হয়েছে যে- শুধু আমাদের এই পৃথিবীই নয়, অন্য কোন অজানা প্রান্তেও রয়েছে আল্লাহর সৃষ্টি জীব। কিন্তু এর বিপরীতে মহাবিশ্বের কোথাও প্রাণ নেই এরকম কোন বার্তা আল-কুরআনে দেয়নি।


আর ৪২ নং সূরার ২৯ নং আয়াত এবং ৬৫ নং সূরার ১২ নং আয়াত ২টি আমাদের কে ১০০% নিশ্চিয়তা প্রদান করে ভিন গ্রহের প্রাণী সম্পর্কে এবং ৬৫ নং সূরার ১২ নং আয়াতটি আমাদেরকে যে ধারনা দান করে তাহল- “ভিন গ্রহের প্রাণীরা আমাদের মতই বুদ্ধিমান এবং গঠন গত দিক থেকে আমাদের মতই উন্নত।


কারণ তাদের উপর যেহেতু আল্লাহর নির্দেশ অবতীর্ণ হয়, তারা অবশ্যই বুদ্ধিমান হতে হবে। তাদের থাকবে জ্ঞান, থাকবে পড়ার ও লিখার ক্ষমতা। যদি পড়ার ও লিখার ক্ষমতা থাকে, তহলে তাদের মস্তিষ্ক হতে হবে বড় এবং থাকতে হবে নূন্যতম আমাদের হাতের মত গঠন, যা কলম ধরতে সহায়ক। কিন্তু এলিয়েনের গঠনগত বিজ্ঞানের ধারনা গুলো অনেক বৈচিত্র পূর্ণ, যা শুধু কল্পনা মাত্র।

ইন্টারনেট ছড়াতে কৃত্রিম উপগ্রহ চালু করছে ফেসবুক



আফ্রিকার দুর্গম অঞ্চলের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মধ্যে ইন্টারনেট সেবা ছড়িয়ে দিতে কৃত্রিম উপগ্রহ (স্যাটেলাইট) চালুর ঘোষণা দিয়েছেন ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ। ২০১৬ সালের মধ্যেই প্রথম উপগ্রহটি চালু করা সম্ভব হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। ফ্রান্সভিত্তিক ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ‘ইউটেলস্যাট’ এর সঙ্গে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে এই উহগ্রহ উৎক্ষেপণ করা হবে। সারা বিশ্বে ইন্টারনেট সেবা পৌঁছানোর লক্ষ্যে internet.org নামে ফেসবুকের নেওয়া কর্মসূচির আওতায় এটি বাস্তবায়ন করা হবে। এরইমধ্যে বিভিন্ন দেশে internet.org কর্মসূচির ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে। এর মাধ্যমে ফেসবুক তার অংশীদারদের অন্যায্য সুবিধা দিচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠেছে।


এ বিষয়ে জাকারবার্গ বলেন, ‘পুরো বিশ্বকে এমনকি আমাদের গ্রহের বাইরেও ইন্টারনেট সংযুক্ত করতে কাজ করে যাচ্ছি আমরা। ফেসবুকের এই কর্মসূচির আওতায় নতুন কোনো প্রযুিক্ত নয়; বরং বিদ্যমান স্যাটেলাইট প্রযুক্তিকেই কাজে লাগানো হবে। দুর্গম অঞ্চলের লোকজনকে ইন্টারনেটে সংযুক্ত করার ক্ষেত্রে প্রথাগত অবকাঠামো যথেষ্ট নয়; তাই আমাদের নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে হবে।


গত এক বছর ধরে আমরা স্যাটেলাইট ও এয়ারক্রাফট ব্যবহার করে সুবিধাবঞ্চিত কমিউনিটিগুলোতে ইন্টারনেট সেবা পৌঁছানোর বিভিন্ন উপায় নিয়ে চিন্তা করেছি।’


২০১৬ সালের শেষার্ধে কৃত্রিম উপগ্রহটি উৎক্ষেণ করা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছে ইউটেলস্যাট। বর্তমান বিশ্বে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান
স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ইন্টারনেট সেবা দিয়ে আসছে; তবে ব্যয়বহুল হওয়ায় উন্নয়নশীল অনেক দেশের জনগণের পক্ষেই তা ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে না।


 

সূত্র: বিবিসি



 

কাগজের মত ভাঁজ করা যাবে এলজি মনিটর


সম্প্রতি ভেনাসে অনুষ্ঠিত কনজ্যুমার ইলেকট্রনিকস শোতে কাগজের মতো পাতলা এবং ভাঁজ করা যায় এমন ওএলইডি ডিসপ্লে প্রদর্শন করেছে কোরিয়ার প্রযুক্তি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এলজি। যদিও ভাঁজ করা যায় এমন ডিসপ্লেটি এলজির ক্ষেত্রে প্রথম নয়। এর আগে প্রতিষ্ঠানটি ২০১৪ সালেও ভাঁজ করা যায় করা যায় এমন ডিসপ্লে প্রদর্শন করেছিল। বলা হচ্ছে, সেটিরই আপডেট ভার্সন হচ্ছে নতুন এই ডিসপ্লে। এছাড়াও প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে ৫৫ ইঞ্চির এমন একটি ডিসপ্লে উৎপাদন করার পরিকল্পনা করছে যা উভয় দিক দিয়েই চিত্র প্রদর্শন করতে পারবে বলে এক সূত্রের মাধ্যমে জানা গেছে।


lg-monitor


ইতোমধ্যে এলজি ২৫ ইঞ্চির ‘ওয়াটারফল’ বাঁকানো এলসিডিও ডিসপ্লেও বানানোরও চেষ্টা করছে করছে বলে জানিয়েছে ওই সূত্র।


এলজির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তারা আরও একটি ডিসপ্লে উৎপাদনের চেষ্টা করছে যেটির সাইজ হবে ১০.৩ ইঞ্চি। যা হাতে পড়া গ্লাভসের ওপরেও কাজ করতে পারবে।


জাপানের একটি প্রযুক্তি বিষয়ক গণমাধ্যম জানিয়েছে, এলজির এই নতুন প্রযুক্তির ডিসপ্লে অ্যাপল তাদের ২০১৮ সালে নিজেদের ডিভাইসে সংযুক্ত করার চেষ্টা করছে। এতে তারা সফল হবে বলেও প্রত্রিকাটি আশাবাদ জানিয়েছে।


উল্লেখ্য, এর আগে এলজি এবং স্যামসাং যৌথভাবে অ্যাপলের আইফোনের জন্য অর্গানিক এলইডি বা ওএলইডি তৈরি করে দিয়েছিল। এবার এলজি একাই অ্যাপলের সাথে চুক্তি করতে পারে বলে ধারণা করছেন সবাই।



 

কিভাবে একটা ফেসবুক প্রোফাইল কে ফেসবুক পেজে কনভার্ট করবেন জেনে নিন..?


আপনার যদি একের অধিক ফেসবুক প্রোফাইল থাকে এবং আপনি যদি চান যে একটা প্রোফাইল রেখে অন্যটি পেজে কনভার্ট করবেন তাহলে এ টিউন টি আপনার জন্য। আপনি চাইলে আপনার ব্যাবসা বা অন্য কোন কিছুর নামেও করতে পারেন। এক্ষেত্রে ঐ প্রোফাইল এর সকল ফ্রেন্ড তখন ঐ পেজের ফ্যান এ কনভার্ট হয়ে যাবে।
যাহোক কাজের কথায় আসি। প্রথমে যে প্রোফাইল টি কনভার্ট করবেন সেটিতে লগিন করুন।
এখন ঐ প্রোফাইল এ লগিন অবস্থায় নিছের লিঙ্কে যান।
https://www.facebook.com/pages/create.php?migrate
এরপর যে কোন একটা ক্যাটেগরি নির্বাচন করুন।


 

file-300x187-1


এরপর এখানে একটা ক্যাটেগরি নির্বাচন করে Get Started বাটন এ ক্লিক করুন।
এখন যেসব তথ্য চায় সেসব তথ্য দিন বাস কাজ শেষ।
আপনি চাইলে এই প্রোফাইল এর ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করে এই পেজ ম্যানেজ করতে পারেন অথবা setting>Page Roles এ গিয়ে আপনি যাকে অ্যাডমিন বানাতে চান তার ইমেইল অ্যাড করে নিন এবং তার অ্যাক্সেস যেন Admin হয়।


 

file-1-300x132

ব্যাস এখন থেকে আপনি এই পেজকে যে প্রোফাইল কে অ্যাক্সেস দিবেন সেখান থেকে ম্যানেজ করতে করতে পারবেন।

উইন্ডোজ ফোনের সুবিধা অসুবিধা

আমরা অনেকেই দীর্ঘ সময় ধরে এন্ড্রয়েড ব্যাবহার করছি । এন্ড্রয়েড এর প্রচুর সুবিধা আছে তবে অনেক দিন ব্যাবহার এর ফলে অনেকটা একঘেয়ামি চলে এসেছে । অনেকেই হয়তো টিভিতে অ্যাড দেখে বা বন্ধু-বান্ধবের কাছে শুনে উইন্ডোজ ফোন কেনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন । তাদের জন্যই মুলত আমার এই টিউন । আমি এখানে উইন্ডোজ ফোন এর ভাল খারাপ দিক তুলে ধরবো


প্রথমেই জেনে নেই উইন্ডোজ ফোন এর অনন্য ফিচারগুলো যার কারনে আপনি উইন্ডোজ ফোন কিনবেন

১. কর্টানা – উইন্ডোজ ফোন ৮.১ এ কর্টানা নামক পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট যোগ হয়েছে । যার কাজ আপনার প্রতিদিনের কাজগুলোকে সহজ করে তোলা। এটা এখনও পরীক্ষামূলক পর্যায়ে আছে তবে এখনই এটা আইফোন সিরি বা গুগল নাওকে হার মানায় । ইউটিউবে কর্টানা চ্যালেঞ্জগুলো দেখতে পারেন -https://www.youtube.com/watch?v=-HJodK56EsU


 

২. ক্যামেরা – আমরা সকলেই জানি নোকিয়া ১০২০ ফোনের ক্যামেরার কথা । এখন পর্যন্ত এটাই স্মার্টফোনের সবচেয়ে ভাল ক্যামেরা । এছাড়াও লুমিয়া ৭২০, ৮২০, ৯২০, ৯২৫, ১৫২০ ইত্যাদি ফোনগুলোর ক্যামেরাও যথেষ্ট ভাল মানের । এগুলো সহজেই আইফোন ৫ বা স্যামসাং গালাক্সির মতো ফোনের সাথে কম্পেয়ার করা যায় । এই পেজে ভিডিওগুলো দেখতে পারেন – http://www.windowsphone.com/en-us/cmpn/windows-phone-challenge


 

৩. স্টোর – উইন্ডোজ ফোনের স্টোরে রয়েছে প্রচুর অ্যাপ । যার মাঝ থেকে আপনি খুব সহজেই আপনার পছন্দের অ্যাপ খুঁজে নিতে পারেন । অনেকে বলে উইন্ডোজ স্টোরে যথেষ্ট অ্যাপ নেই কথাটা আসলে সম্পূর্ণ ভুল । আপনার প্রয়োজনীয় অ্যাপ দ্বারা প্রতিনিয়তই উইন্ডোজ অ্যাপ স্টোর সমৃদ্ধ হচ্ছে ।


 

৪. লাইভ টাইলস – এটা উইন্ডোজ ফোনের একটি অনন্য ফিচার যা অন্য কোন ফোনে নেই । এটা দেখতে খুবই চমৎকার এবং এর জন্য ফোন কখনো স্লো হয় না । সব ফিচার গুলো আপনি এই লিঙ্কে দেখতে পারেন –

http://www.windowsphone.com/en-us/features

৫. অফলাইন ম্যাপ – আইফোনের মত উইন্ডোজ ফোনেও রয়েছে অফ্লাইন ম্যাপ । অর্থাৎ আপনি নেট কানেকশন ছাড়াই ম্যাপ ব্যাবহার করতে পারবেন । এটা এন্ড্রয়েড এর বেশিরভাগ ফোনেই অনুপস্থিত


 

৬. বাংলা কীবোর্ড – উইন্ডোজ ফোনের এই বিষয়টি আমার সবচেয়ে ভাল লেগেছে । উইন্ডোজ ফোন ৮.১ এ দেয়া হয়েছে অফিসিয়াল বাংলা কীবোর্ড যা সকল স্মার্টফোনের মাঝে প্রথম । উইন্ডোজ ফোনে তাই পৃথিবীর প্রায় সকল ভাষা উন্মুক্ত

এছাড়াও উইন্ডোজ ফোনকে বলা হয় The World’s Most Personal Smartphone কারন এই ফোনকে আপনি আপনার মনের মত খুব সহজেই সাজিয়ে রাখতে পারবেন ।

এতক্ষন উইন্ডোজ ফোনের ভাল দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করলাম । এবার আসছি উইন্ডোজ ফোনের সমস্যাগুলো নিয়ে

১. ন্যাটিভ 3G ভিডিও কল – উইন্ডোজ ফোনে ডাইরেক্ট থ্রিজি ভিডিও কল নেই এর কারন উন্নত বিশ্ব এই ডায়রেক্ট থ্রিজি ভিডিও কলের যুগ অনেক আগেই পার করে এসেছে । এর মান যেমন খারাপ তেমনি ভিডিও কোয়ালিটিও ভাল নয় এর জন্য উন্নত দেশগুলোতে মানুষ এখন স্কাইপ ব্যাবহার বেশি করে কারন স্কাইপ সাশ্রয়ী এবং মানও যথেষ্ট তাই উইন্ডোজ ফোনে ডাইরেক্ট থ্রিজি ভিডিও কল রাখা হয়নি । তবে আমরা নতুন থ্রিজি ব্যবহার করছি বলে আমাদের এই ব্যাপারে আগ্রহ বেশি তাই ডাইরেক্ট থ্রিজি ভিডিও কল খুব বেশি প্রয়োজন হলে আপনি অবশ্যই উইন্ডোজ ফোন কিনবেন না ।


 

২. ফ্ল্যাশ প্লেয়ার – ফ্ল্যাশ প্লেয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এর দ্বারা আপনি লাইভ টিভি দেখতে পারবেন । তবে ফ্ল্যাশ প্লেয়ার উইন্ডোজ ফোনে নেই । যদিও আপনি বিভিন্ন অ্যাপ এর মাদ্ধ্যমে দেশি ও বিদেশি বিভিন্ন টিভি চ্যানেল দেখতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে আপনার মেগাবাইট একটু বেশিই খরচ হবে । তবে ইউটিউব বা অন্যান্য সাইটে ভিডিও দেখতে আপনার কোন সমস্যা হবে না


 

৩. ব্রাউজার – উইন্ডোজ ফোনে আপনি গুগল ক্রোম বা অপেরা মিনি ব্রাউজার পাবেন না তবে অন্যান্য প্রায় সব ব্রাউজারই আপনি পাবেন ।


 

আপাতাত এই তিনটিই মূল ও বড় সমস্যা আমার কাছে মনে হয়েছে । আপনি উইন্ডোজ ফোন কেনার সময় অবশ্যই ভেবেচিন্তে কিনবেন ।


 

আর ছোট্ট একটা টিপস আপনাদের দেই উইন্ডোজ ফোন সেকেন্ডহ্যান্ড কিনতে গেলে অবশ্যই উইন্ডোজ ফোন ৮ সাপোর্টেড ফোন কিনবেন কারন লুমিয়া ৭১০ বা ৫১০ সিরিজের ফোন গুলো আপনি উইন্ডোজ ফোন ৮ বা ৮.১ এ আপগ্রেড করতে পারবেন না । সেক্ষেত্রে আপনার অনেক সমস্যার মুখে পড়তে হতে পারে । আর উইন্ডোজ ফোন কেনার আগে উইন্ডোজ ফোনের অফিসিয়াল সাইট Windowsphone.com থেকে ঘুরে আসুন যেখানে আপনি সহজেই উইন্ডোজ ফোন সম্পর্কে ভাল ধারনা পাবেন ।


 

বিঃ দ্রঃ – কেউ মনে করবেন না আমি এই পোস্টে আন্ড্রয়েডকে খারাপ বলে মন্তব্য করেছি । প্রতিটি অপারেটিং সিস্টেমের নিজস্ব বিশিষ্ট্য আছে । এগুলো একটা আরেকটার সাথে কোন মিল না থাকাই স্বাভাবিক ।

দেখে নিন এ বছর ইয়াহুতে সবচাইতে বেশী কি খুজা হয়েছে

এই বছরে সবচেয়ে বেশিবার যা খোঁজা হয়েছে তার একটি তালিকা প্রকাশ করেছে অনলাইন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ইয়াহু। এবার তালিকায় যেমন মডেল, অভিনেত্রী, খেলোয়াড় ছিল তেমনি ছিল মোবাইল ফোনও। সার্চ ইঞ্জিন ইয়াহুতে গত বছরের সবচেয়ে বেশিবার খোঁজা হয়েছিল ইবোলা।

১. ববি ক্রিস্টিনা ব্রাউন
এ বছর সবচেয়ে বেশিবার যাকে অনলাইনে খোঁজা হয়েছে তিনি হলেন সংগীত তারকা হুইস্কি নিউট্রনের মেয়ে ববি ক্রিস্টিনা। বছরের প্রথম মাস জানুয়ারির ৩১ তারিখে যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়ার আটলান্টায় নিজের বাড়ির বাথটাব থেকে অচেতন অবস্থায় ববি ক্রিস্টিনাকে উদ্ধার করা হয়। দ্রুত তাঁকে হাসপাতালে নেওয়ার পর থেকেই কোমায় ছিলেন তিনি। প্রায় ছয় মাস কোমায় থাকার পর এ বছরের ২৬ জুলাই মাত্র ২২ বছর বয়সে মৃত্যু হয় ববির। এ বছরে সবচেয়ে বেশি খোঁজা হয়েছে ববি ক্রিস্টিনা।

২. আইফোন
চলতি বছরের ৯ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রান্সিসকোতে আইফোন ৬ এস ও ৬ এস প্লাস নামে দুটি মডেলের স্মার্টফোন বাজারে ছাড়ে মার্কিন প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপল। ১৬ জিবি, ৬৪ জিবি ও ১২৮ জিবির তিনটি সংস্করণে বাজারে আসা এই আইফোন দুটির মাপ চার দশমিক সাত ইঞ্চি ও সাড়ে পাঁচ ইঞ্চি। বাজারে আসার প্রথম সপ্তাহ শেষে এক কোটি ৩০ লাখ ইউনিট আইফোন বিক্রি হয়। প্রথম সপ্তাহ শেষে আইফোন ৬ এস ও ৬ এস প্লাস বিক্রির ক্ষেত্রে নতুন একটি রেকর্ড। বাজারে আসার পরে এই ফোনের ব্যাপারে খোঁজা শুরু হয়ে যায়। এ বছরে অনলাইনে খোঁজার ক্ষেত্রে দ্বিতীয় স্থানে আছে আইফোন।

৩. ক্যাটলিন জেনার
লিঙ্গ পরিবর্তন করে নারী হওয়া ক্যাটলিন জেনার এ বছর ইয়াহুতে সবচেয়ে বেশি খোঁজার দিক থেকে তৃতীয় স্থানে আছেন। অলিম্পিকে সোনা জয়ী সাবেক এই তারকার নাম ছিল ব্রুস জেনার। মার্কিন টিভি ব্যক্তিত্ব ও মডেল কিম কার্দাশিয়ানের সঙ্গে একটি টেলিভিশন শো করেছেন তিনি। এ বছরের এপ্রিলে তিনি লিঙ্গ পরিবর্তন করেন।

৪. ক্যান্ডেল জেনার
মার্কিন টিভি ব্যক্তিত্ব ও মডেল কিম কার্দাশিয়ানের বোন ক্যান্ডল জেনার আছেন চারে। ছবি আদান-প্রদানের জনপ্রিয় অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টাগ্রামে তাঁর ছবি এ বছরের সবচেয়ে বেশি লাইক পেয়েছে। ক্যান্ডল জেনার ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি আপলোড করেন। তাঁর চুলের একটি ছবি দেখতে অনেকটা ‘হৃদয়ের মতো’ দেখতে। এই ছবি বেশ সাড়া ফেলে ইনস্টাগ্রামে।

৫. মাইন ক্র্যাফট
সম্প্রতি মাইন ক্র্যাফট গেমটি ৫০ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে। গত বছরে অনলাইনে খোঁজার ক্ষেত্রে ওপরের দিকে থাকা এই গেমটি এবার আছে প্রথম পাঁচে।

৬. জেনিফার অ্যানিস্টন
মার্কিন অভিনেত্রী জেনিফার অ্যানিস্টন জাস্টিন থেরক্সকে বিয়ে করেছেন আগেই। এই তারকা এ বছর ইয়াহু অনলাইনে খোঁজাদের ক্ষেত্রে জেনিফার অ্যানিস্টন আছেন ৬-এ।

৭. কিম কার্দাশিয়ান
মার্কিন টিভি ব্যক্তিত্ব ও মডেল কিম কার্দাশিয়ান এ তালিকায় আছেন ৭-এ। ‘কিপিং আপ উইথ দ্য কার্দাশিয়ানস’ টিভি রিয়েলিটি শোয়ের মাধ্যমে ২০০৭ সালে তুমুল জনপ্রিয় তারকায় পরিণত হন কিম। ২০১১ সালের আগস্টে ঘটা করে বিয়ে করেছিলেন কিম ও বাস্কেটবল খেলোয়াড় ক্রিস হামফ্রিস। কিন্তু মাত্র ৭২ দিনের মাথায় বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাঁদের। দ্বিতীয় স্বামী ক্রিস হামফ্রিসের সঙ্গে মাত্র ৭২ দিনের সংসার শেষে দীর্ঘদিনের বন্ধু স্বামী র‍্যাপ সংগীতশিল্পী কেনি ওয়েস্টকে সঙ্গী হিসেবে বেছে নেন কিম। ২০১৪ সালের ২৪ মে ইতালির ফ্লোরেন্সে বিয়ের পর্ব সারেন তাঁরা।

৮. কেটি পেরি
মার্কিন পপসংগীত তারকা কেটি পেরি এ বছরের তালিকায় আছেন ৮-এ। ‘ফায়ারওয়ার্ক’ তারকা নিকি মিনাজ ও টেলর সুইফটকে নিয়ে টিউমেন্ট করে হইচই ফেলে দেন।

৯. রোন্ডা রাউজি
মিশ্র মার্শাল আট তারকা ইয়াহুতে খোঁজার ক্ষেত্রে আছেন ৯-এ। এ বছর কার উপার্জন ক্ষমতা বেশি সেটি প্রমাণের জন্য ফ্লয়েড মেওয়েদার ও রোন্ডা রাউজির মধ্যে কথার লড়াই চলে। শুরুটা অবশ্য করেন রাউজি। মিশ্র মার্শাল আর্ট খেলোয়াড় দাবি করেন, মেয়ে হয়েও প্রতি সেকেন্ডে তিনি মেওয়েদারের চেয়ে বেশি উপার্জন করেন। এ নিয়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনা হয়।

১০. ফারাহ আবরাম
রিয়েলিটি শো তারকা ফারাহ আবরাম আছেন সেরা ১০-এ।